ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম | ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক | BRTA Driving License

July 23

4 min read

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
সারকথা: ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক, Driving License কত প্রকার, পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর পার্থক্য, ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড পাওয়ার নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার নিয়ম, ও কীভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন ইত্যাদি বিষয় জানতে দেখুন।

আপনারা যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চান বা আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চান  কিন্তু প্রক্রিয়াটি জানেন না, তারা অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম জানতে সার্চ করছেন। তাই আমি আপনাদের সাহায্যের জন্য এই পোস্টটি লিখেছি। এই পোস্টে আমি সবচেয়ে সহজ উপায় এ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম ও ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এই পোস্ট থেকে আপনি জানতে পারবেন ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম ও ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি দলিল যা গাড়ির নিজস্ব মালিকানাকে প্রমাণ করে। এটি গাড়ির মালিকানার সনাক্তকরণের সুবিধা দেয়। ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে গাড়িটি যদি কখনো হারিয়ে যায়, তখন মালিককে খুঁজে পাওয়া কষ্টকর হয়।কিন্তু ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে গাড়ির নির্দিষ্ট একটি নম্বর থাকে যা মালিকের পরিচয় সনাক্ত করে। এতে করে, যদি গাড়িতে কোন সমস্যা হয়, মালিককে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম ও আপনি যদি এটি করতে দিয়ে থাকেন তাহলে  ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায় জানতে হলে পড়তে হবে এই পোস্টটি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License)

ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License)  (Driving License) হল একটি আইডেন্টিফিকেশন ডকুমেন্ট যা ড্রাইভারদের সমর্থন করে যেন তারা সঠিকভাবে গাড়ি চালাতে পারেন। এটি ড্রাইভারকে যাতাযাত আইন মেনে চলার অনুমতি দেয়। একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স দেশের সমর্থিত প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ এ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে Bangladesh Road Transport Authority (BRTA)।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কেন প্রয়োজন?

একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স একটি বিশেষ কার্ডের মতো যা সমস্ত চালকের থাকা প্রয়োজন। এটি দেখায় যে তাদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আপনি যখন গাড়ি চালান তখন আপনার সাথে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা গুরুত্বপূর্ণ কারণ পুলিশ বা রাস্তার দায়িত্বে থাকা অন্য লোকেরা এটি দেখতে চাইতে পারে।

 ড্রাইভিং লাইসেন্সে এ আপনার নাম এবং ছবির মতো তথ্য রয়েছে৷ আপনার পরিচয় প্রমাণ করতে এটা সাহায্য করে।  অন্যান্য ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা বা অন্য দেশে ভ্রমণ। তাই আপনার অবশ্যই জানা উচিত ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License) পাওয়ার সাধারণ নিয়মাবলি

ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving License) পেতে গেলে আপনাকে কিছু সাধারণ শর্ত মানতে হবে, যেমন

  •  আবেদনকারীকে ন্যূনতম ৮ম শ্রেণি পাস হতে হবে।
  •  অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ১৮ বছর এবং পেশাদার লাইসেন্সের জন্য  ২১ বছর হতে হবে।
  •  আবেদনকারীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।

বিআরটিএ ১৯৮৩ মোটর হোন্ডা অধ্যাদেশের ৩ নং ধারা অনুযায়ী বর্ণনা করেছে:

সর্বজনীন স্থানে মোটর গাড়ি চালাতে প্রত্যেকের অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য ড্রাইভিং পরীক্ষা প্রদর্শিত হওয়ার আগে একজন শিক্ষার্থীর ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা উচিত। সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ও ফিসের সাথে নির্ধারিত ফরমে লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীর লাইসেন্সের জন্য আবেদন। একজন আবেদনকারী বিদেশী না হয়ে অবশ্যই বাংলা বা ইংরাজী পড়তে এবং লিখতে সক্ষম হতে হবে। ড্রাইভিং পরীক্ষার সফল প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র ও ফি সহ লাইসেন্সধারার কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন জমা দিতে হয়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কত প্রকার? 

ড্রাইভিং লাইসেন্স দুই প্রকার। পেশাদার এবং অপেশাদার।
১। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: যে লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক বেতনভোগী কর্মচারী হিসেবে কোন মোটরযান চালিয়ে থাকেন তাকে পেশাদার লাইসেন্স বলে। এই লাইসেন্সের মেয়াদ ৫ বছর এবং লাইসেন্স পেতে পুলিশ ভেরিকেশন রিপোর্ট প্র‍য়োজন। ৫ বছর পর নবায়নের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয় এবং ব্যবহারিক পরিক্ষা দিতে হয়।

২। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: যে ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে কোন চালককে বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে হালকাযান চালানো অথবা পরিবহনযান ভিন্ন অন্যান্য মোটরযান চালানোর কর্তৃত্ব জন্য প্রদান করা হয় তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে। এ লাইসেন্সের মেয়াদ ১০ বছর। অপেশাদার লাইসেন্স পেতে পুলিশ ভেরিফিকেশন প্র‍য়োজন হয়না। মেয়াদ উত্তীর্ণের পর নবায়ন পরীক্ষা দেয়ার প্রয়োজন হয় না। অপেশাদার লাইসেন্স দিয়ে মাঝারিযান বা ভারীযানবাহন চালাতে পারবেন না।

 সুত্র: BRTA website

পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর পার্থক্য

ক) পেশাদার লাইসেন্স (এর মেয়াদ ৫ বছর)

পুলিশ ভেরিফিকেশন করা হয়। প্রতিবছরে পুনরায় নবায়নের জন্য প্রশিক্ষণ সম্পাদন করতে হয় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হয়। এই লাইসেন্সের মাধ্যমে আপনি মাঝারি বা ভারী যান চালাতে অনুমতি পাবেন।

খ) অপেশাদার লাইসেন্স (এর মেয়াদ ১০ বছর)

অপেশাদার লাইসেন্স হলো এমন একটি লাইসেন্স যা একজন ব্যক্তিকে বেতনভুক্ত চালক না হওয়ার পরেও হালকা যান চালাতে দেয়া হয়। পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন নেই এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে নবায়ন করার জন্য কোনো পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। এই লাইসেন্স দ্বারা আপনি হালকা যানবাহন চালাতে পারবেন। আমরা আজকে দুই ধরন এর ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম নিয়েই আলোচনা করব। 

কীভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন?

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হতে আপনাকে প্রথমে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে, এর জন্য আপনার কোথাও যাবার প্রয়োজন নেই ঘরে বসেই করতে পারবেন। এর জন্য আপনার যা করতে হবে:

  • অনলাইন এ আবেদন করুন
  • ডাক্তার এর নিকট হতে শারিরীক সুস্থতার সনদ নিন
  • ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি
  • নির্ধারিত ফি (১ ক্যাটাগরি- ৩৪৫/- ও ২ ক্যাটাগরি- ৫১৮/- টাকা) বিআরটিএর নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংকের তালিকা www.brta.gov.bd-এ পাওয়া যাবে) জমার রশিদ।
  • ৩ কপি স্ট্যাম্প ও ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

আবেদন করার দুই থেকে আড়াই মাস পর লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । অবশ্যই পরীক্ষার তারিখ আবেদনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহককে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে । কোথায় পরীক্ষা দিতে চান- সে স্থান অনলাইনে ফরম পূরণের সময় গ্রাহক নিজে সিলেক্ট করে দেবেন । 

লিখিত, মৌখিক এবং ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবার একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে । স্মার্টকার্ড প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড পাওয়ার নিয়ম

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  •  নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
  • রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল 
  • সার্টিফিকেট।
  •  ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি।
  •  নির্ধারিত ফী বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
  •  ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

কাগজপত্র জমাদানের পর দুই-তিনদিন পর অফিসে যেতে হবে এবং আপনার বায়োমেট্রিক্স তথ্য প্রদান করতে হবে। তা অন্তর্ভুক্ত ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে হবে। তারপর আপনাকে একটি অস্থায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে, যা ব্যবহার করে আপনি উল্লেখিত যানবাহন চালাতে পারবেন। অস্থায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানের মাসখানেকের মধ্যে, আপনার স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হবে। যখন স্মার্ট কার্ডে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং সম্পন্ন হবে, তখন আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে এটি জানানো হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার নিয়ম

(ক) অপেশাদার: গ্রাহককে অনুরোধ করা হবে যে, প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে পরিশোধিত ৪,২১২/- টাকা এবং মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ৫১৮/- টাকা জরিমানা সহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। যদি আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্রগুলি সঠিক থাকে, তাহলে সেই দিনের মধ্যেই গ্রাহকের বায়োমেট্রিক তথ্য (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হবে। যদি স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং সম্পন্ন হয়, তাহলে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে।

(খ) পেশাদার: পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি (মেয়াদসীমার ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২,৪৮৭/- টাকা এবং মেয়াদসীমার ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ৫১৮/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হবে। স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। 

কত টাকা খরচ হতে পারে?

নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ২,৭৭২/-টাকা ও অপেশাদার- ৪,৪৯৭/-টাকা) 

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও দালাল

অনেকে বলছেন যে, ড্রাইভিং লাইসেন্স দালালের সাহায্যে ছাড়া করা অসম্ভব । এই বক্তব্যটি পুরোপুরি সত্য নয়। ড্রাইভিং লাইসেন্স দালালের সাহায্য ছাড়াই পাওয়া যায়; তবে সময় প্রয়োজন। যদি আপনি ৩-৫ মাসের মধ্যে এটি পেতে চান, তবে আপনাকে দালাল বা BRTA এর পরিচিত কর্মকর্তার সাহায্য নিতে হবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো ড্রাইভিং টেস্টের তারিখটি এগিয়ে আনা।শুধুমাত্র ড্রাইভিং টেস্ট এবং বায়োমেট্রিক দিনে আপনার নিজের উপস্থিতি প্রয়োজন। অন্য দিনগুলিতে দালালরা আপনার কাজ করবে। সেক্ষেত্রে, ৫-৭ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।

পরীক্ষার ক্ষেত্রে সতর্কতা

পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া কিন্তু তেমন কঠিন নয়। বরং কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে সহজেই এই পরীক্ষায় পাশ করা সম্ভব। এই পরীক্ষায় পাশ করার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং তার সঙ্গে কিছু ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়। তা-হলে আলোচনা করে নেওয়া যাক, ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কী কী করতে হবে এবং কোন কোন বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

আশা করি উপরোক্ত কন্টেন্ট হতে  সবচেয়ে সহজ উপায় এ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার নিয়ম জেনে গেছেন  ।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক

আপনি যদি উপর এর প্রক্রিয়া অনুসারে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার আবেদন করে থাকেন তাহলে নিচের প্রক্রিয়া অনুসারে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বর্তমান অবস্থা জেনে নিন,

মোবাইল থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য DL<স্পেস>Driving License Number লিখে 01552146222 নাম্বারে মেসজ পাঠান বা DL< Space>Reference no এবং মেসেজটি পাঠিয়ে দিন ২৬৯৬৯ নাম্বারে।   ফিরতি মেসেজে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বর্তমান অবস্থা জানতে পারবেন।

আপনি যদি অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চান তাহলে প্লেস্টোর হতে এই এ্যাপটি আপনার মোবাইলে ইনস্টল করুন: ডাউনলোড

এ্যাপটির সাহায্য নিয়ে আপনি খুব সহজেই বিনামুল্যে  ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারবেন।

Share this article

Content Writer
Natore Government Boys High School
Natore, Rajshahi
আমি কখনও হারিনি। হয় জিতেছি, না হয় শিখেছি।
Comments
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments
Related articles
ডাটা এন্ট্রি জব। Data Entry Job
ডাটা এন্ট্রি কী? Data Entry শিখে ঘরে বসে আয় করুন।

বর্তমানে বিভিন্নভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ ঘরে বসে আয় করে যাচ্ছে। ডাটা এন্ট্রি-ও এর মধ্যে পড়ে। Data entry করে বর্তমানে অনেক তরুণ-তরুণী ঘন্টায় ১০০০-১৫০০ টাকা আয় করছে। এই আর্টিকেলে আমরা ডাটা

ইউনিক বিজনেস আইডিয়া
১৫+ লাভজনক ইউনিক বিজনেস আইডিয়া (Unique Business Ideas)

আমরা আজকের আর্টিকেলটি সাজিয়েছি বেশকিছু ইউনিক বিজনেস আইডিয়া নিয়ে। নিচের যে ব্যবসায় নিজের ভালোলাগা কাজ করে সেই ব্যবসায় ধ্যান-জ্ঞান দিয়ে শুরু করে দিন সফল বিজনেসম্যান হওয়ার লক্ষ্যে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন
গ্রাফিক্স ডিজাইন কী? যেভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন – Graphics Design

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি, কেন গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন, Graphics Design কীভাবে শিখবেন, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স, গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে কতদিন লাগে, গ্রাফিক্স ডিজাইনে কী কী কাজ শিখতে হয় এছাড়াও গ্রাফিক্স ডিজাইনের যাবতীয় বিষয় জানতে সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন।

Was this article helpful?
Share this post
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম | ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক | BRTA Driving License
https://www.studykoro.com/driving-license/

Email Newsletter

Subscribe to our newsletter with your email address to get new post updates in your mailbox.

Your privacy is important to us

অনুসন্ধান করুন

সঠিক কিওয়ার্ড লিখে খুঁজে নিন আপনার দরকারি পোস্টটি!

ক্যাটাগরি

Report this article

Let us know if you notice any incorrect information about this article or if it was copied from others. We will take action against this article ASAP.

We're happy to give you a good experience

Please share your good experience so that we can improve the quality of our content and make our website more useful for you.

Sorry, what's the problem?

Please share your bad experience so that we can improve the quality of our content.

Report this book

Let us know if you notice any incorrect information about this PDF book. Also, please let us know if the given PDF file is banned for sharing; we will remove it as soon as possible. 

User Profile Picture

YourName