শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় | শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় জানুন

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়

সূচিপত্র

আসি আসি করে শীত চলেই এলো। বাংলাদেশে গরমের প্রভাব বেশি হওয়ায় শীতকাল প্রায় সবারই পছন্দের ঋতু। শীতের আমেজ এলেই বাঙালির ঘরে ঘরে চলে পিঠা পুলির উৎসব। শীতে প্রকৃতি যেন এক বিচিত্র রুপ ধারন করে। চারদিক নানা রঙের বাহারি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। 

গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহের পর শীতের আমেজ আমাদের মনে প্রফুল্লতা নিয়ে আসে। শীতের সকালে সবুজ ঘাসের ডগায় জমে থাকা বিন্দু বিন্দু শিশির কণা ও কুয়াশাচ্ছন্ন প্রকৃতি যেন এক নয়নাভিরাম দৃশ্য যা দেখলেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। 

তবে হেমন্তের সোনালী ডানায় ভর করে কুয়াশার চাদর জড়িয়ে আসা এই প্রিয় ঋতু নিজের সাথে নিয়ে আসে বহু রোগব্যাধিও।

শীত মৌসুমে বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। এরমধ্যে মশাজনিত বিভিন্ন ভাইরাস, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, জ্বর, বাতব্যথা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া ঠোঁট ফাটা, ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা তো আছেই। তাই শীতে সুস্থ সুন্দর জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন নিয়মিত শরীর চর্চা ও সঠিক ত্বকের যত্ন।

এই সময় শরীর চর্চা, মুখ হাত-পা ও ত্বকের যত্নের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। কেননা এ সময় নানা রকম রোগ ব্যাধি ও ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা আগের তুলনায় বেশি দেখা দেয়।

এই আর্টিকেল এ আজকে আমরা শীতের শরীর চর্চা ও ত্বকের যত্ন বিষয়ে আলোচনা করবো যা আমাদের এই শীতে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।

চলুন শুরু করা যাক আজকের আলোচনা—

শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়

শীতে ত্বকের প্রয়োজন কিছু বাড়তি যত্ন। তবে এর জন্য আপনার যে পার্লারে যেতে হবে তা নয়। ঘরে বসেও আপনি ত্বকের যত্ন নিতে পারেন বিভিন্ন ঘরোয়া উপায়ে। আমরা এখানে একটি ঘরোয়া ফেসপ্যাক বানানোর পদ্ধতি দেখাবো যা শীতে আপনার ত্বক কে ময়শ্চারাইজ রাখতে সাহায্য করবে। 

  1. প্রথম এ একটি পাঁকা কলা নিয়ে এটিকে হাত দিয়ে পেস্ট করে নিতে হবে
  2. এবার এর সাথে এক চামচ কফি পাউডার, এক চিমটি হলুদ ও খানিকটা লেবুর রস নিতে হবে (যাদের সেন্সিটিভ স্কিন তারা এটা স্কিপ করতে পারেন)
  3. এবার সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে মিক্স করে একটা স্মুথ পেস্ট বানিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে নিতে হবে
  4. ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা ম্যাসাজ করে নরমাল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন

এই প্যাকটি ব্যবহার এর ফলে ত্বক ময়শ্চারাইজ থাকবে। এটি ছেলে মেয়ে উভয়েই সপ্তাহে একবার ব্যবহার করতে পারবে।

শীতের শরীর চর্চা 

শীতে বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বেড়ে যায় যার মধ্যে বিভিন্ন ব্যথা উল্লেখ্য।  এ সময় হাটু, কোমড়, ঘাড় ও মাংসপেশীতে ব্যথা হতে পারে। শীতে শরীরে ভিটামিন ডি- এর পরিমান কমে যায় ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব হয়। এছাড়া শীতে শরীরের রক্ত সঞ্চালন কমে যায় বলে মাংসপেশী শক্ত হয়ে ব্যথার সৃষ্টি হয়।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতে বিভিন্ন শরীর চর্চার মাধ্যমে ব্যথাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এক্ষেত্রে ইয়োগা বা যোগ ব্যায়াম হতে পারে একটি ভালো উপায়। নিচে এরকম একটি যোগব্যায়াম “বীর ভদ্রাসন” এর পদ্ধতি দেখানো হলো: 

  1. প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়ান
  2. ডান পা সামনের দিকে দু’ফুটের মতো দূরে রাখুন
  3. এবার আপনার আঙুলগুলো নমস্কার এর মতো রেখে হাত দুটি মাথার উপর উঠান
  4. এবার ডানপাশের হাটু ভেঙে কোমর থেকে শরীরের উপরের অংশ যতটা পারেন পেছন দিকে বাঁকিয়ে নিন।
  5. এভাবে কয়েক সেকেন্ড থেকে পূর্বাবস্থায় ফিরে আবারও একই আসন প্রথম থেকে চেষ্টা করুন।

এছাড়াও শীতে বিভিন্ন খেলাধুলা যেমন: ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন ধরনের হাই ইন্টেন্সিটি ওয়ার্ক আউট করা যেতে পারে যা শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন

শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে বেঁচে থাকার উপায়
শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে বেঁচে থাকার উপায়

শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে বেঁচে থাকার উপায় 

আগেই বলেছি যে শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধির প্রকোপ বেড়ে যায়। এ সময় জর, সর্দি, কাশি, বাত ব্যথাসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। এ সময় পুরনো যে কোন ব্যথাও আবার নতুন করে ফিরে আসতে পারে। তবে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এসব রোগ বালাই থেকে অনেকটাই বেঁচে থাকা যায়।

এখন আমরা জানবো উপরিউক্ত রোগগুলো থেকে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের কী কী করণীয়:

সর্বপ্রথম কথা হলো আমাদের শীতের ঠান্ডা আবহাওয়া থেকে বেঁচে থাকতে হবে। এ সময় যথেষ্ট গরম কাপড় পরিধান করতে হবে। মাথা ও কানের মাধ্যমে আমাদের শরীরে সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা প্রবেশ করে তাই মাথা ও কান যথাসম্ভব ভালোভাবে ঢেকে রাখতে হবে। 

এসময় কুসুম গরম পানি পান করলে খুব ভালো হয়। আদা, লবঙ্গ, এলাচ দিয়ে রং চা খেতে পারেন।  যেকোনো ধরনের ঠাণ্ডা খাবার, পানীয় এবং আইসক্রিম একেবারে বর্জন করা উচিত। এ সময় ধূলাবালি যথাসম্ভব এড়িয়ে যেতে হবে, বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক পরিধান করতে হবে। যাদের এলার্জি, এজমা, হাঁপানীর সমস্যা আছে তারা ডাক্তারের পরামর্শে থাকবেন। 

শীতে বাচ্চা ও বয়স্কদের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত। কেননা তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণের তুলনায় কিছুটা কম থাকে। ফলে যেকোনো রোগে তারাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়। শীতে বাচ্চা ও বয়স্কদের কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করতে দিতে হবে। এবং কোন ঠান্ডা খাবার, আইস্ক্রিম, কোক যেন তারা না খায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।

শীতে ত্বকের যত্ন

শীতে আর্দ্রতা কমে যাওয়ার কারনে মুখ ও শরীরের ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে পড়ে। এসময় স্কিনের ধরন অনুযায়ী ভালো মানের ফেসওয়াশ ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

যাদের ড্রাই স্কিন তারা অ্যালোভেরা, শিয়া বাটার, এবং কোকোয়া বাটার সমৃদ্ধ ফেসওয়াশ ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন। লোশন এর ক্ষেত্রে ক্রিম বা অয়েল বেইজ লোশন ব্যবহার করতে হবে যা ত্বক এর রুক্ষ ও মলিন হয়ে যাওয়াকে প্রতিরোধ করবে। শীতে অতিরিক্ত মুখ ধোয়া উচিৎ নয় এতে করে স্কিন আরো বেশি ড্রাই হয়ে পড়ে।

যাদের অয়েলি স্কিন তারা অনেকেই শীতে ময়েশ্চারাইজার ইউজ করা থেকে বিরত থাকেন যা একদমই উচিৎ নয়। প্রত্যেকেরই ত্বক এর ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। শীতে অয়েলি স্কিন এর জন্য হাইলোরনিক এসিড এবং জোজোবা অয়েল সমৃদ্ধ প্রডাক্ট ব্যবহার করতে হবে যা অবশ্যই জেল বেইজড বা ওয়াটার বেইজড হবে।

আরও পড়ুন

এছাড়াও শীতে আর্দ্রতা কমে যাওয়ার ফলে প্রচুর পরিমাণে হাত, পা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ ফেটে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এসময় শরীরের জন্য Urea 10-20% & Liquid Paraffin আছে এমন লোশন ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া হাত পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলি যেমন: ভ্যাসলিন, মেরিল এবং অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।

এছাড়াও শীতে ঠোঁট ফেটে যাওয়ার প্রব্লেম তো আছেই! শীতকালে ঠোঁট ভালো মানের স্ক্রাব দিয়ে রেগুলার স্ক্রাবিং করলে ভালো হয়। এতে ঠোঁট সফট হয়, মরা চামড়া গুলো উঠে যায় এবং ঠোঁটের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। প্রত্যেকবার স্ক্রাবিং-এর পর ভালো মানের লিপ বাম বা লিপ টিন্ট ব্যবহার করতে হবে।

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়

শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়

শীতে আমাদের ত্বক নিজের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে যার দরুন ত্বক খুবই মলিন ও কালচে দেখায়। এ সময় ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে  ঘরোয়া কিছু উপকরণ ব্যবহার করা যায়। যেমন: শসা, অ্যালোভেরা, টক দই, টমেটো, কমলা ইত্যাদি । এসব উপকরনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি এক্সিডেন্ট ও লাইকোপিন। যা ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে কার্যকরী। 

শীতে চুলের যত্ন 

শীতে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে চুল পড়া ও খুশকির মতো মাথার ত্বকে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। তাই এ সময় ত্বকের পাশাপাশি চুলের ও এক্সট্রা যত্ন নেয়া উচিৎ।

শীতে একদিন পরপর চুল শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করতে হবে। খুশকির জন্য চুলের ধরন অনুযায়ী ভালো মানের এন্ট্রি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করলেও চুলে গরম পানি ব্যবহার করা একদমই উচিত নয়। আমাদের মাথার ত্বক একধরনের ন্যাচারাল অয়েল প্রডিউস করে যা চুলের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। গরম পানি চুলে থাকা সেসব উপকারী ন্যাচারাল অয়েলকে ধুয়ে ফেলে যার ফলে চুল শীতকালে আরও বেশি ড্রাই হয়ে পড়ে।

শীতে ত্বকের পরিচর্যা বিষয়ক কিছু প্রশ্নোত্তর 

নিচে শীতে ত্বকের  পরিচর্যা নিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্নোত্তর দেয়া হলো:

শীতে ছেলেদের জন্য ভালো ফেসওয়াশ কোনটি?

উত্তর: Dove Men Care, Emami Fair & Handsome এই ফেসওয়াশগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ত্বকের শীতে রুক্ষ হয়ে যাওয়াকে প্রতিরোধ করে।

শীতে কোন সাবান ব্যবহার করা ভালো?

উত্তর: শীতে ত্বক অত্যন্ত রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ সময় মাইল্ড সোপ ব্যবহার করতে হবে। যে সকল সাবানে ক্যামোমাইল, ল্যাভেন্ডার, অ্যাভোকাডো, ওটমিল বা এই ধরনের ভেষজ উপাদান রয়েছে সেই সকল সাবান শীতে ব্যবহার এর জন্য ভালো। 

শীতে ছেলেদের জন্য কোন ক্রিম সবচেয়ে ভালো?

উত্তর: ছেলে হোক বা মেয়ে ত্বকের যত্নে অবশ্যই ত্বকের ধরন বুঝে ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। স্কিন সাধারণত পাঁচ ধরনের হয়ে থাকে। ড্রাই, অয়েলি, সেন্সিটিভ, নরমাল এবং কম্বিনেশন স্কিন।

যাদের ড্রাই স্কিন তারা অয়েল বেইজ ক্রিম এবং  যাদের অয়েলি স্কিন তারা ওয়াটার বা জেল বেইজ ক্রিম ব্যবহার করবেন। তবে যাদের সেন্সিটিভ স্কিন তারা হারবাল প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে বেশি ভালো হয় আর কেমিক্যাল প্রোডাক্ট এর ক্ষেত্রে উপাদান দেখেশুনে ব্যবহার করতে হবে। নরমাল ও কম্বিনেশন স্কিন এর অধিকারী যারা তাদের স্কিন সাধারণত শীতকালে ড্রাই হয়ে যায় তাই তারা অয়েল বেইজ ক্রিম ব্যবহার করবেন। 

শেষকথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমি চেষ্টা করেছি শীতের শরীর চর্চা ও ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে বেঁচে থাকার উপায় সম্পর্কে ধারণা দিতে। আশা করি, আর্টিকেলটি পাঠকের উপকারে আসবে; আর এতেই একজন লেখক বা লেখিকার স্বার্থকতা। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। পোস্টটি উপকারী মনে হলে আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে ও কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না।

বিষয়:শীতে ত্বকের যত্ন ও শরীর চর্চা
লেখিকা:স্বর্নালী আক্তার
সম্পাদক: স্টাডিকরো সম্পাদনা পর্ষদ
ব্লগ সাইট:স্টাডিকরো.কম
ক্যাটাগরি:জীবনধারা
ভাষা:বাংলা
Share
Tweet
Share
Pin
Share
Share
Tweet
Pin
Share
Subscribe
Notify of
guest
4 Comments
Inline Feedbacks
View all comments
Ayesha

খুবই তথ্যবহুল পোস্ট, শুভকামনা রইল

StudyKoro

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Habiba Rahman

ত্বকের জন্য কোন ব্রান্ডের অলিভ অয়েল ভালো?

StudyKoro

DiSano Extra Virgin Olive Oil, Laolivia, Oillina, Olitalia, Olivia এছাড়াও আরও অনেক ব্রান্ডের অলিভ অয়েল বাজারে পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটা ব্যবহার করতে পারেন।

রক্ত সম্পর্কের নিকটাত্মীয়ের সাথে বিয়ে করা কি ঠিক
Mustary Islam

রক্ত সম্পর্কের আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে করা কি ঠিক? – কাজিন ম্যারেজ

আমাদের সমাজে রক্ত সম্পর্কের আত্মীয়ের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবার সংস্কৃতিটা সেইভাবে প্রচলিত না বটে। তবে এটা মোটামুটি কমন ঘটনা। কিন্তু

এই নিবন্ধে কোনো তথ্যসূত্র সংযোজন করা হয়নি।
লেখাটি কি আপনার উপকারে এসেছে?
social media
অন্যদের সাথে শেয়ার করুন
Post
Tweet
Pin
Email
Happy
আপনি উপকৃত হওয়ায় আমরা খুশি হয়েছি।

নিবন্ধটি থেকে আপনি কেমন উপকৃত হয়েছেন তা আমাদের জানাতে ভুলবেন না যেন।

Sad
দুঃখিত কী সমস্যা?

পরবর্তী নিবন্ধটি আরও ভালো করতে আপনার সমস্যাটি অনুগ্রহ করে আমাদের জানান।

নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

স্টাডিকরো’র গুরুত্বপূর্ণ আপডেট পেতে ই-মেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করুন।

আপনার প্রাইভেসি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ

Report about this product

Let us know if you notice any incorrect information about this product. Also, please let us know if the given PDF file is banned for sharing; we will remove it as soon as possible. 

User Profile Picture

YourName